জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে ঈদুল ফিতরের পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এরইমধ্যে দুটি জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার (৩ মে) সকাল ৭টায় প্রথম ও ৮টায় ঈদুল ফিতরের দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হয়।
প্রথম জামাতে ইমামের দায়িত্ব পালন করেন হাফেজ মুফতি মাওলানা মিজানুর রহমান (সিনিয়র পেশ ইমাম, বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদ)। মুকাব্বিরের দায়িত্ব পালন করেন হাফেজ মো. ইসহাক (মুয়াজ্জিন, বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদ)।
দ্বিতীয় জামাতে ইমামতি করেন হাফেজ মুফতি মুহিবুল্লাহিল বাকী নদভী (পেশ ইমাম, বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদ)। আর মুকাব্বিরের দায়িত্ব পালন করেন হাফেজ মো. আতাউর রহমান (সাবেক মুয়াজ্জিন, বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদ)।
জাতীয় মসজিদে ঈদের নামাজ আদায় করতে রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মুসল্লিরা ছুটে আসেন। প্রথম দুটি জামাতে দেশের বরেণ্য ব্যক্তিরাও অংশ নেন। ঈদের নামাজ আদায় শেষে দেশ-জাতির মঙ্গল কামনায় মহান আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করেন মুসল্লিরা। নামাজ শেষে ধর্মপ্রাণ মুসল্লিরা কোলাকুলির পাশাপাশি ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।
সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত হবে তৃতীয় জামাত। এতে ইমামের দায়িত্ব পালন করবেন ড. মাওলানা আবু সালেহ পাটোয়ারী (মুফাসসির, ইসলামিক ফাউন্ডেশন)। আর মুকাব্বির থাকবেন হাফেজ মো. নাছির উল্লাহ (খাদেম বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদ)।
ঈদের চতুর্থ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টায়। এতে ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন হাফেজ মাওলানা এহসানুল হক (পেশ ইমাম, বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদ)। আর মুকাব্বির হিসেবে থাকবেন মো. শহিদ উল্লাহ (খাদেম, বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদ)।
পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত বেলা পৌনে এগারোটায় (১০টা ৪৫মিনিট) অনুষ্ঠিত হবে। এতে ইমামতি করবেন মাওলানা মুহিউদ্দিন কাসেম (পেশ ইমাম, বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদ)। মুকাব্বির হিসেবে থাকবেন মো. রুহুল আমিন (খাদেম, বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদ)।
বাকি তিন জামাতে দায়িত্বপ্রাপ্ত কোনো ইমাম উপস্থিত না থাকলে বিকল্প ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন মাওলানা মো. আব্দুল্লাহ (মুফতি, ইসলামিক ফাউন্ডেশন)।